i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

Monday, January 18, 2016

The Daily Ittefaq | রোহিঙ্গা নিয়ে যত মত | News

The Daily Ittefaq | রোহিঙ্গা নিয়ে যত মত | News


রোহিঙ্গা নিয়ে যত মত

বৃহস্পতিবার২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২১২ আশ্বিন ১৪১৯
রোহিঙ্গাএমন একটি ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীযারা নিজদেশেও পরবাসীপরবাসেও আশ্রয়দাতার গলারকাঁটাশরণার্থী হয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন অংশে তারা আশ্রয় খুঁজছে বেশ কয়েক দশক ধরে।সাম্প্রতিক সহিংসতায় রোহিঙ্গারা দিশেহারা হয়ে জন্মভূমি মিয়ানমার ছেড়ে আশ্রয় খুঁজতে জড়ো হচ্ছেপ্রতিবেশী দেশগুলোর সীমান্তে
মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের মুসলিম সংস্কৃতি  ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক-বাহক হিসেবেরোহিঙ্গাদের ভূমিকা ছিল প্রধান। রোহিঙ্গাদের উদ্ভব  বিকাশ আলোচনায় বহুমুখী বিতর্ক  মতামতরয়েছে। অনেকে মনে করেন—‘রহম শব্দ থেকেই রোহিঙ্গা নামের উত্পত্তি। অর্থাত্ অষ্টম শতাব্দীতেআরাকানে চন্দ্রবংশীয় রাজাদের শাসনামলে বৈশালী ছিল তাদের রাজধানী। সে সময় চন্দ্রবংশীয় রাজামহত্-ইঙ্গ-চন্দ্রের রাজত্বকালে (৭৮৮৮১০ খ্রি.) কয়েকটি আরব মুসলিম বাণিজ্য তরী রামব্রীদ্বীপের পাশে বিধ্বস্ত হলে জাহাজের আরোহীরা রহমরহম’  (দয়া করোদয়া করোবলে চিত্কারকরেন।  সময় স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে আরাকানের রাজার কাছে নিয়ে যান।আরাকানরাজ তাদের বুদ্ধিমত্তা  উন্নত আচরণে মুগ্ধ হয়ে আরাকানে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপনেরঅনুমতি দেন। আরবি ভাষায় অনভিজ্ঞ স্থানীয় লোকজন তাদের রহম গোত্রের লোক মনে করেরহম বলেই ডাকত। ক্রমশ শব্দটি বিকৃত হয়ে রহম>রোঁয়াই>রোয়াই>রোয়াইঙ্গা বা রোহিঙ্গা হয়েযায়। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতেরোহিঙ্গারা আফগানিস্তানের অন্তর্গত ঘোর প্রদেশের রোহাজেলার অধিবাসীদের বংশধর। মূলত তারা তুির্ক কিংবা আফগানি। কারণইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদবখতিয়ার খিলজিসহ বাংলার মুসলমান বিজেতা  শাসকরা ইসলাম প্রচার  প্রসারে আফগানিস্তানেররোহার অঞ্চলের কিছু ব্যক্তিকে আরাকানে পাঠিয়েছিলেন। রোহার অঞ্চলের ওই মুসলমানরাআরাকানের নামকরণ করেছিলেন রোহাং। এই রোহা  রোহাং শব্দ থেকেই রোহিঙ্গা নামকরণহয়েছে
অন্য মতে—‘রাখাইং শব্দ থেকে রোহিঙ্গা উত্পত্তি হয়েছে। এই মতে রাখাইং শব্দ থেকে রোয়াংহয়েছে এবং রোয়াং শব্দটি বিকৃত হয়ে রোয়াইঙ্গা হয়েছে
কেউ কেউ মনে করেন—‘রোয়াং তিব্বতি বর্মি শব্দ। অর্থ আরাকান। এই মতে রোয়াং শব্দেরঅপভ্রংশ রোহিঙ্গা কেউ আবার মনে করেন—‘রোহিঙ্গা হলো রেঙ্গুন শব্দের অপভ্রংশ। সেই মতেরেঙ্গুনে বসবাসকারী অবার্মিজ সম্প্র্রদায় রোহিঙ্গা নামে পরিচিতি পায়
মিয়ানমার অবশ্য রোহিঙ্গা নামে কোনো জনগোষ্ঠীকে স্বীকার করে না। এর কারণ হিসেবে তুলে ধরাহয় ১৯৮২ সালের একটি আইনের সীমাবদ্ধতা। আইনটিতে বলা হয়েছেপ্রথম ব্রিটিশ-বার্মিজ যুদ্ধেরআগে যেসব গোষ্ঠী মিয়ানমারে বসবাস করেছেতারাই শুধু নাগরিকত্বের উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিতহবে। ১৮২৪ থেকে ১৮২৬ সাল পর্যন্ত এই যুদ্ধ হয়। সে কারণে মিয়ানমারের কাছে রোহিঙ্গা নামেকোনো জাতি নেই। তাদের মতেরোহিঙ্গারা মুসলিম সম্প্রদায়ের বহিরাগত অংশ। এরা বাংলাদেশেরমানুষবিভিন্ন সময় কাজের সন্ধানে মিয়ানমারে প্রবেশ করে বসতি স্থাপন করেছিল মাত্র
রোহিঙ্গা শরণার্থী নাসিরুদ্দিন বলেনআমরা মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী আরাকানের বাসিন্দা?কিন্তু মিয়ানমার সরকার আমাদের নাগরিকত্ব দেয়নি? Avgiv ভারতীয় বংশোদ্ভূত?উনবিংশশতাব্দীতে ইংরেজরা বেগার শ্রমিক হিসেবে আমাদের পূর্বপুরুষদের আরাকানে পাঠায়নানাভাবেনির্যাতিত হয়ে আমরা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হচ্ছি|

পুরোনো বৈরিতার পথে চীন-জাপান সম্পর্ক?

লেখকওয়াজিফা খান  |  বৃহস্পতিবার২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২১২ আশ্বিন ১৪১৯
প্রায় এক যুগ পর নেতৃত্ব পরিবর্তনের চূড়ান্ত প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি।আগামী মাসের শেষের দিকে দল  সরকারের নেতৃত্বে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।  জন্যযতটুকু সম্ভবতার চেয়েও বেশি সম্প্রীতিপূর্ণ  এবং স্থিতিশীল সামাজিক আবহ তৈরির চেষ্টা করছেসরকার। চীনের একমাত্র রাজনৈতিক দল যখন এমন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত অতিক্রম করছেঠিক সেই সময়পুরনো এক শত্রুর সঙ্গে ফের মুখোমুখি অবস্থান তৈরি হয়েছে দেশটির। কয়েকটি দ্বীপের মালিকানা-সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে চীনের জনগণের মধ্যে জাপান-বিরোধী চেতনা হঠাত্ করেই তীব্রআলোড়ন তৈরি করেছে। ছোট-বড়সব ধরনের শহরে হাজার হাজার লোক রাস্তায় নেমে এসেছে।তবে বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কাজাতীয়তাবাদী এই চেতনা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি তৈরিরপাশপাশি কমিউনিস্ট পার্টির জন্যও চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে
পূর্ব চীন-সাগরে এক দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়েই গত কয়েক সপ্তাহে চীন-জাপান সম্পর্ক পেছনের দিকেমোড় নিতে শুরু করেছে। পাঁচটি দ্বীপ এবং তিনটি ভাসমান পাথুরে টিলাএই আটটি ভূ-খণ্ডেরসমন্বয়ে গঠিত দ্বীপপুঞ্জ জাপানে সেনকাকু এবং চীনে দিয়াওউ নামে পরিচিতি। তাইওয়ানি ভাষায়তিয়াওউতাই বলেও ডাকা হয় এটিকে। ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে দ্বীপগুলো জাপানের নিয়ন্ত্রণেআছে। তবে চীন এগুলোর মালিকানা দাবি করে। ইতিহাসগতভাবেই এগুলো চীনের অংশ বলে দাবিচীনাদের। তাইওয়ানও দ্বীপগুলোর মালিকানা দাবি করছে
সম্প্রতি জাপান সরকার সেখানকার ব্যক্তিমালিকানাধীন তিনটি দ্বীপ কিনে নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এরপরই চীন তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। সার্ববৌমত্বের দাবি তুলে চীন সরকার বিরোধপূর্ণ জলসীমায়কয়েকটি টহল জাহাজ পাঠায়। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জাপানের উদ্দেশে সতর্কবার্তাউচ্চারণ করেভূ-খণ্ডর সার্বভৌমত্বের ওপর আক্রমণ হলে চীন সরকার বসে বসে তা দেখবে না।চীন সাত সার্বভৌম অঞ্চলের এক ইঞ্চি জায়গাও ছেড়ে দেবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন চীনেরপ্রধানমন্ত্রী ওয়েন চিয়াবাও। জাপানি প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদাকে দ্বীপ কেনার ব্যাপারে অগ্রসর নাহওয়ার আহ্বান জানান তিনি
জাপান সরকারের দ্বীপ কেনার ঘোষণাকে তাইওয়ান চূড়ান্ত বৈরি পদক্ষেপ বলে অভিহিত করে।সেনকাকু বা দিয়াওউ- জলসীমার খুব কছে এখন ১২টি চীনা  একটি তাইওয়ানি জাহাজ অবস্থানকরছে। অবশ্য তাইওয়ান তাদের জাহাজটিকে সাধারণ মাছ ধরার জাহাজ বলে উল্লেখ করেছে
 দিকে দ্বীপ নিয়ে বিরোধ শুরুর পরই চীনের জনগণ জাপান-বিরোধী বিক্ষোভ শুরু করে। প্রায় ৮৪টিশহরে হাজার হাজার লোক রাস্তায় নেমে পচণ্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে। জাপানি কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেহামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। রাজধানী বেইজিংয়ের জাপানি দূতাবাসও অবরোধ করার চেষ্টা করেতারা। হামলা  সহিংসতার আতঙ্কে জাপানি ইলেক্ট্রনিক্স কম্পানি প্যানাসনিক  ক্যানন চীনে তাদেরকারখানাগুলো বন্ধ করে দেয়। জাপানি নাগরিকদের ওপর হামলা  সহিংসতা বন্ধে ব্যবস্থা নিতেচীনের প্রতি আহ্বান জানায় জাপান সরকার। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেতারা জাপানিব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং জাপানি নাগরিকদের রক্ষার চেষ্টা করছে এবং চীনা বিক্ষোভকারীদের আইন মেনেচলার আহ্বান জানিয়েছে

বাণিজ্যিক সম্পর্কে টানাপোড়েন
ইতিহাসগত কিছু বিরোধ থাকলেও চীন  জাপানের বাণিজ্যিক সম্পর্ক বেশ গভীর। দেশ দুটি যথক্রমেবিশ্বের দ্বিতীয়  তৃতীয় বৃহত্ অর্থনীতির দেশ। মাত্র দুই বছর আগেই চীনের কাছে দ্বিতীয় বৃহত্অর্থনীতির অবস্থানটি হারিয়েছে চীন। তবে এখনো চীনই জাপানের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িকঅংশীদার। গতবছর দেশদুটি ৩৪ হাজার ডলারেরও বেশি অর্থের লেনদেন করেছে। তবে দ্বীপপুঞ্জ নিয়েবিরোধে এই অংশীদারিত্ব ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে
চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রীত একটি সংবাদ মাধ্যম হুমকি দিয়েছেদ্বীপপুঞ্জ নিয়ে বিরোধের জের ধরে জাপানেরওপর চীন অবরোধ আরোপ করতে পারে। আগামী ২০ বছরেও এর ক্ষতি জাপান পুষিয়ে উঠতে পারবেনা। ২০১১ সালের সুনামির পর জাপানের আর্থিক পরিস্থিতি আগের চেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে
জাপানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি চীনের অর্থনীতিতেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। বাণিজ্যিকসম্পর্কের দিক থেকে চীনের চতুর্থ বড় অংশীদার হলো জাপান। ২০০৩ সাল নাগাদ জাপানই চীনেরসবচেয়ে বড় ব্যাবসায়িক অংশীদার ছিল। গত জুন নাগাদ চীনে বিনিয়োগকারী দেশগুলোর মধ্যেজাপানই সবচেয়ে এগিয়ে।  বছরের প্রথম ছয় মাসে জাপান প্রায় আট হাজার ৪০০ কোটি মার্কিনডলার অর্থ চীনে বিনিয়োগ করেছে

বেকায়দায় কমিউনিস্ট সরকার
চীন সরকার যেকোনো ধরনের গণ-আন্দোলনকেই সন্দেহের চোখে দেখে এবং কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণেরচেষ্টা করে। কিন্তু এবার জাপান-বিরোধী বিক্ষোভের প্রতি তারা নির্বিকার ভূমিকা পালন করছে। এইসুযোগে জাপান-বিরোধী বিক্ষোভ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের প্রশাসনিক  আর্থিককর্মকাণ্ডের কেন্দ্র বেইজিং  শাংহাইতে পরিস্থিতি খুব একটা উত্তাল না হওয়ায় সরকার বেশ স্বস্তিপ্রকাশ করছে। কিন্তু এই গণ-আন্দোলন কমিউনিস্ট নেতাদের জন্য বিষফোড়া হয়ে দেখা দেওয়ারআশঙ্কা রয়েছে। প্রায় এক দশক পর আগামী মাসে চীনের সরকার এবং একমাত্র রাজনৈতিক দলকমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে। বিভিন্ন পর্যায়ে কমিউনিস্ট সরকারের দুর্নীতি দমননীতি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি হ্রাস নিয়ে জনগণের মধ্যে যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে,জাপান-বিরোধী আন্দোলনের সুযোগে সরকারের বিরুদ্ধেই তা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কাকরা হচ্ছে। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগভিত্তিক ওয়েবসাইটের ব্যাপক প্রসারেরকারণে খুব দ্রুত জনমত গড়ে ওঠার সুযোগ তৈরি হয়েছে দেশটিতে। ওয়েবসাইটগুলোতে প্রায়ইসরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। চলমান জাপান-বিরোধী বিক্ষোভের সময়রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমগুলোর উসকানিমূলক অবস্থান নিয়ে এরই মধ্যে  ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতেবিরূপ মন্তব্য পাওয়া যাচ্ছে। আঞ্চলিক বিরোধের কারণে জাপানি পণ্য বর্জন করা উচিত কি নাধরনের একটি অনলাইন জরিপের উত্তরদাতাদের অর্ধেকের বেশি (৫০ হাজারেরও বেশিনা জবাবদিয়েছেন

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগজনক অবস্থান
এই মাসের শুরুতে এশিয়া সফরের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন আঞ্চলিক বিরোধেরব্যাপারে আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোকে চীনের বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার আহ্বান জানান। যদিও আলোচনারমাধ্যমে বিরোধ মেটানোকেই গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি। হিলারির মন্তব্যকেরাজনৈতিক ইন্ধন হিসেবে বিবেচনা করে চীন। আঞ্চলিক বিরোধে কোনো পক্ষ না নিতে যুক্তরাষ্ট্রকেসতর্ক করে দেয় দেশটি

গত সপ্তাহে চীন  জাপানের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই প্রথমে টোকিও এবং পরে বেইজিংসফর করেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেট্টা। অবনতশীল চীন-জাপান সম্পর্ক উন্নয়নেকূটনৈতিক চেষ্টার আহ্বান জানান তিনি। উভয় পক্ষের ভুল বোঝাবুঝির কারণে সংঘাত তৈরি হতেপারে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। তবে এরই মধ্যে জাপানে নতুন ক্ষেপনাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়েতোলার ব্যাপারে জাপানি  মার্কিন কর্মকর্তারা একমত হন। দুই পক্ষ থেকেই যদিও দাবি করা হয়েছেচীনকে লক্ষ্য করে নয়বরং উত্তর কোরিয়ার হুমকি প্রতিরোধের লক্ষ্যেই এই ব্যবস্থা গড়ে তোলাহবে। কোনো পক্ষ সমর্থন না করার অঙ্গীকারের পরও যুক্তরাষ্ট্রের প্রচ্ছন্ন গতিবিধি চীনের আক্রোষবাড়িয়ে দিতে পারে

No comments:

Post a Comment

Thanks for your Comment