i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

i

Monday, January 18, 2016

বাংলা

বাংলা


বাংলা সাহিত্যের প্রধান প্রধান সাহিত্য ধারা কি কি?
উঃ গীতিকবিতা, মহাকাব্য, উপন্যাস, গল্প, নাটক, প্রহসন, প্রবন্ধ, অভিসন্দর্ভ, সমালোচনা, পত্র সাহিত্য, জীবনী সাহিত্য ইত্যাদি।
মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য ধারা কি কি ?
উঃ বৈঞ্চব পদাবলী, জীবনী সাহিত্য, মঙ্গল কাব্য, কবিগান, পুঁথি সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্য, মর্সিয়া সাহিত্য ইত্যাদি।

আধুনিক যুগের সাহিত্য ধারা কি কি ?
উঃ মহাকাব্য, গীতিকাব্য, উপন্যাস,নাটক, ছোটগল্প, প্রহসন,প্রবন্ধ, নিবন্ধ, অভিসন্দর্ভ, সমালোচনা, আত্মজীবনীমূলক সাহিত্য, পত্র সাহিত্য, গীতিনাট্য ইত্যাদি।
চর্যাপদ কোন প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় পুনরুদ্ধার করা হয়েছে?
উঃ ‘বঙ্গীয় সাহিত্যে পরিষদ’।
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে?
উঃ পাঠান সুলতানগণ।
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে কোন ধর্ম প্রচারকের প্রভাব অপরিসীম?
উঃ শ্রী চৈতন্যদেব।
কার অনুপ্রেরণায় মহাভারতের অশ্বমেধ পর্ব অনুদিত হয়?
উঃ নাসিরউদ্দিন নসরৎ শাহের।
কার রাজত্বকালে বাংলার লৌকিক কাহিনী ‘মনসামঙ্গল’ রচিত হয়?
উঃ হুসেন শাহের।
‘চৈতন্য ভাগবত’ কার সময় রচিত হয়?
উঃ গিয়াসুদ্দীন মাহমুদ শাহের।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় কৃত্তিবাস রামায়ণের অনুবাদ করেন?
উঃ জালালুদ্দিন মুহম্মদ শাহের।
কবি বিদ্যাপতি ও শেখ কবির কার আদেশে বৈঞ্চবপদ কাব্য রচনা করেন?
উঃ নাসির উদ্দিন নসরৎ শাহের।
কবি বিজয়গুপ্ত কার আদেশে ‘মনসামঙ্গল’ কাব্য রচনা করেন?
উঃ আলাউদ্দিন হুসেন শাহের।
বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিখ্যাত শাসক?
উঃ আলাউদ্দিন হুসেন শাহ।
গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় শাহ মুহম্মদ সগীর কোন কাব্যটি রচনা করেন?
উঃ ইউসূফ- জুলেখা।
‘নসীয়তনামা’ কাব্য কার পৃষ্ঠপোষকতায় রচিত?
উঃ শ্রীসুধর্মের।
কার আদেশে সয়ফুল-মূলক রচিত হয়?
উঃ সৈয়দ মুসার আদেশে।
কার আদেশে আলাওল ‘সতীময়না’ কাব্য রচনা করেন?
উঃ ‘লস্কর উজীর’ আশরাফ খানের।
কবি জৈনুদ্দিন কার সভাকবি ছিলেন?
উঃ গৌড়ের সুলতান ইউসুফ শাহেব।
রসুল বিজয় কাব্য কার অনুপ্রেরণায় রচিত হয়?
উঃ শামসুদ্দীন ইউসূফ শাহের।
‘মহা বংশাবলী’ নামক সামাজিক ইতিহাস গ্রন্থের পৃষ্ঠপোষক কে?
উঃ সুলতান জালালউদ্দিন ফতেহ-ই-শাহ।
বাংলায় সর্বপ্রথম ‘বিদ্যাসাগর কাহিনী’ কার আমলে রচিত হয়?
উঃ হুসেন শাহের আমলে।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতচন্দ্র ‘বিদ্যাসুন্দর’ রচনা করেন?
উঃ রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র্রের।
কোন কবি গিয়াস উদ্দীন আযম শাহের রাজা কর্মচারী ছিলেন?
উঃ শাহ মুহম্মদ সগীর।
কবি মালাধর বসুর পৃষ্ঠপোষক কে ছিলেন?
উঃ শামসউদ্দিন ইউসুফ শাহ।
রাজা লক্ষন সেনের সভাকবি কে ছিলেন?
উঃ ভারতচন্দ্র ।
হোসেন শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় কে কাব্য চর্চা করেন?
উঃ রূপ গোস্বামী।
কবীন্দ্র পরমেশ্বর কার আদেশে বাংলায় মহাভারত রচনা করেন?
উঃ পরাগল খানের।
ছুটি খানের সভাকবি কে ছিলেন?
উঃ শ্রীকর নন্দী।
আলাওল ‘পদ্মাবতী’ রচনা করেন?
উঃ মাগন ঠাকুরের অনুরোধে।
কবি হাফিজকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কোন নৃপতি?
উঃ গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ।

বাংলা সাহিত্যের শেকড় সন্ধানী সাহিত্য কি?
উঃ লোকসাহিত্য।
লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃস্টি কি?
উঃ ছড়া ও ধাঁ ধাঁ ।
ঋড়ষশষড়ৎব ংড়পরবঃু এর কাজ কি?
উঃ লোকসাহিত্য চর্চা ও সংরক্ষন।
‘মহুয়া পালা’ কোন কাহিনী নিয়ে রচিত?
উঃ বেদের এক অপূর্ব সুন্দরী কন্যা মহুয়ার সাথে বামনকান্দার জমিদার ব্রাহ্মন যুবক নদের চাঁদের প্রনয় কাহিনী।
মৈয়মনসিংহ গীতিকার অর্ন্তগত উল্লেখযোগ্য গীতিকাগুলো কি কি ?
উঃ মহুয়া, চন্দ্রাবতী, কাজল রেখা, দেওয়ানা মদিনা প্রভৃতি।
‘দেওয়ানা মদিনা’ পালাটির রচয়িতা কে?
উঃ মনসুর বয়াতি।
বাংলাদেশ থেকে সংগৃহিত লোক গীতিকা কয়ভাগে বিভক্ত?
উঃ ৩ ভাগে। নাথ-গীতিকা, মৈয়মনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা।
মৈয়মনসিংহ গীতিকা বিশ্বের কয়টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে?
উঃ ২৩ টি।
মৈয়মনসিংহ গীতিকার রচয়িতা কে?
উঃ ড. দীনেশ চন্দ্র সেন।
মৈয়সনসিংহ গীতিকা কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৩ সালে।
পদ বা পদাবলী বলতে কি বুঝায়?
উঃ পদ্যাকারে রচিত দেবস্তুতিমূলক রচনা।

বৈষ্ণব সাহিত্য কি?
উঃ বৈঞ্চব মতকে কেন্দ্র করে রচিত সাহিত্যকে।
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যর সূচনা ঘটে কবে?
উঃ চর্তুদশ শতকে।
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের বিকাশ কাল কখন?
উঃ ষোড়শ শতকে।
শাক্ত পদাবলী কোন শতকের সাহিত্য ছিল?
উঃ আঠারো শতক।
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের আদি কবি কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাশ।
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের চতুষ্টয় কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস ও গোবিন্দ দাস।
বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাশ কোন শতকের কবি?
উঃ চর্তুদশ শতক।
জ্ঞানদাস ও গোবিন্দ দাস কোন শতকের কবি?
উঃ ষোড়শ শতক।
বিদ্যাপতি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলী রচনা করেছেন?
উঃ ব্রজবুলী ভাষায়।
বৈষ্ণব পদাবালী সাহিত্যের উল্লেখ্যযোগ্য কবি কে কে?
উঃ বিদ্যাপতি, চন্ডী দাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস, যশোরাজ খান, চাঁদকাজী, রামচন্দ বসু, বলরাম দাস, নরহরি দাস, বৃন্দাবন দাস, বংশীবদন, বাসুদেব, অনন্ত দাস, লোচন দাস, শেখ কবির, সৈয়দ সুলতান, হরহরি সরকার, ফতেহ পরমানন্দ, ঘনশ্যাম দাশ, গয়াস খান, আলাওল, দীন চন্ডীদাস, চন্দ্রশেখর, হরিদাস, শিবরাম, করম আলী, পীর মুহম্মদ, হীরামনি, ভবানন্দ প্রমুখ।
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য মুসলিম কবি কে কে?
উঃ আলাওল, সৈয়দ সুলতান, আকবর, ফয়জুল্লাহ, ্আফজল, সালেহ বেগ, নাসির মাহমুদ, সৈয়দ আইনুদ্দীন, গয়াস খান, ফাজিল, নাসির মহম্মদ, আলীরজা, করম আলী।
বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান অবলম্বন কি কি?
উঃ রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা।
অধিকাংশ বৈষ্ণব পদাবলী কোন ভাষায় রচিত হয়েছে?
উঃ ব্রজবূলী ভাষায়।
শাক্ত পদাবলীর উল্লেখ্যযোগ্য কবি কে কে?
উঃ রামপ্রসাদ সেন, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র, আলীরজা, কমলাকান্ত, নন্দকুমার প্রমুখ।



মঙ্গলকাব্যের উপজীব্য কি ?
উঃ ধর্মবিষয়ক আখ্যান। দেবদেবীর গুনগান মঙ্গলকাব্যর উপজীব্য। স্ত্রী দেবীদের প্রধান্য এবং মনসা ও চন্ডীই এদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলকাব্য প্রধানত কত প্রকার ও কি কি?
উঃ মঙ্গল কাব্য প্রধানতঃ দু’প্রকার। যথা- (ক) পৌরাণিক মঙ্গলকাব্য ও (খ) লৌকিক মঙ্গলকাব্য।
উল্লেখ্যযোগ্য পৌরাণিক মঙ্গলকাব্য কি কি?
উঃ অন্নদামঙ্গল, কমলামঙ্গল, দূর্গামঙ্গল।
উল্লেখযোগ্য লৌকিক মঙ্গলকাব্য কি কি?
উঃ মনসা মঙ্গল, চন্ডীমঙ্গল, কালিমঙ্গল, গৌরীমঙ্গল (বিদ্যাসুন্দরী), সারদামঙ্গল প্রভৃতি।
সর্বাপেক্ষা প্রাচীনতম মঙ্গলকাব্য ধারা কোনটি?
উঃ মনসামঙ্গল।
সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় মনসামঙ্গল কাহিনী কোনটি?
উঃ চাঁদ সাগরের বিদ্রোহ ও বেহুলার সতীত্ব কাহিনী।
মনসামঙ্গল কাব্য কোন দেবীর কাহিনী নিয়ে রচিত?
উঃ দেবী মনসা’র কাহিনী।
মনসামঙ্গলের উল্লেখযোগ্য চরিত্র কি?
উঃ মনসাদেবী, চাঁদ সুন্দর, বেহুলা, লক্ষ্মীন্দর।
মনসামঙ্গলের আদি কবি কে?
উঃ কানা হরিদত্ত।
কোন রাজার সময় মনসা মঙ্গল কাব্য রচিত হয়?
উঃ সুলতান হুসেন শাহের সময়ে।
মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি নারায়ন দেবের জন্মস্থান কোথায়?
উঃ বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলায়।
কবি নারায়ন দেবের কাব্যের নাম কি?
উঃ পদ্মপুরাণ।
মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি বিজয় গুপ্তের জন্ম স্থান কোথায়?
উঃ বরিশাল জেলার বর্তমান গৈলা গ্রামে এবং প্রাচীন নাম ফুলশ্রী।
‘মনসা বিজয়’ কাব্যগ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ বিপ্রদাস পিপিলাই, ১৪৯৫ সালে প্রকাশিত হয়।
মনসামঙ্গলের সুকণ্ঠ গায়ক হি

No comments:

Post a Comment

Thanks for your Comment